1. admin@alifnews24.com : admin :
  2. maniknews1980@gmail.com : Mahadi Hasan : Mahadi Hasan
  3. llllashim@gmail.com : newseditoralif :
May 13, 2024, 8:08 am
Title :
পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে গোপনে নিয়োগ দিলেন, হরিজন সম্প্রদায়ের শুকরের  বিষ্ঠা ফেলে প্রতিবাদ নীলফামারীতে নিষিদ্ধ হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহারের দায়ে জরিমানা পবিত্র কোরআন হাতে লেখা সেলিমকে উপহার সামগ্রী দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার ১২ মে আসছে এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল কিশোরগঞ্জে মাজড়া পোকার ওষুধ স্প্রে করে সর্বশান্ত কৃষক নীলফামারীতে মাদকদ্রব্য অপব্যবহার রোধকল্পে কর্মশালা  তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে জলঢাকায় পৌর উপ—নির্বাচনে নোভা বিজয়ী সৈয়দপুরে মেয়রের পদত্যাগ দাবীতে হাজার হাজার নারীর বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ  নীলফামারীতে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত জলঢাকায় প্রেসক্লাবে এমপির বিরুদ্ধে মিথ্যা  অপপ্রচার করায় সংবাদ সম্মেলন করলেন যুবলীগ!  ভারতীয় মশলায় ক্যানসারের উপাদান, ব্যবস্থা নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র সম্পাদকীয় – চিকিৎসক ও জনবল সঙ্কটে ধুঁকছে গ্রামীণ হাসপাতাল সৈয়দপুরে জামায়াতের উদ্যোগে সালাতুল ইস্তিস্কা নামাজ আদায় ও দোয়া অনুষ্ঠিত সম্পাদকীয় – সড়ক-নৌপথে বাড়ুক নিরাপত্তা, বন্ধ হোক মৃত্যু লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় শ্যালিকা-দুলাভাই নিহত সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৭ জনের মৃত্যু সম্পাদকীয় – সন্ত্রাসে ব্যবহৃত হচ্ছে কিশোররা, পৃষ্ঠপোষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন জলঢাকায় উপজেলা নির্বাচনে ৪ জন চেয়ারম্যান সহ ১২ জনের মনোনয়নপত্র জমা জলঢাকায় পৌর উপ-নির্বাচন উপলক্ষে প্রার্থীরা ভোট প্রার্থনায় ব্যস্ত

সম্পাদকীয় – কৃষকদের হয়রানির অবসান ঘটাতে হবে

মাহাদী হাসান মানিক
  • Update Time : Monday, February 19, 2024,
  • 30 Time View

জমির সেচ কৃষির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সেচের অভাবে উৎপাদন ব্যাহত হয়। কৃষি উৎপাদন ও কৃষিতে ব্যাঘাত ঘটার অন্যতম প্রধান কারণ সেচ সংকট। এতে অনেক কৃষক হয় জমি অনাবাদি রেখে দেয় বা অতিরিক্ত খরচে চাষ করে। সরকার কর্তৃক সেচ ব্যবস্থা স্থাপন করা হলেও সেগুলো নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় রাজনীতিসহ নানা চ্যালেঞ্জ রয়েছে।

সেচ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় কৃষকরা সমস্যায় পড়ছেন। উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ার পর ফসলের ন্যায্য দাম না পেলে আশঙ্কা আছে অনেক কৃষকই চাষাবাদ ছেড়ে দিচ্ছেন। এটি আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য একটি বড় হুমকি। বিকল্প হিসেবে বাড়তি খরচের বোঝা ভোক্তাদের ওপর যাওয়াও একই ধরনের ভয়াবহ বিষয়। করোনা মহামারির পর থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম ক্রমাগত বাড়ছে। ইতোমধ্যে পরিবহন খরচ বেড়ে গেছে। এতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শহরাঞ্চলে যাওয়া সবজিসহ অন্যান্য খাদ্যসামগ্রীর দামও বাড়তি। আমরা এখন যা দেখছি, তা সংকটাপন্ন জীবনের থেকে কম কিছু নয় এবং এ পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। দেশের কৃষককে প্রায়ই চাষাবাদের পানির জন্য হাপিত্যেশ করতে হয়। এ বছরও পানির জন্য তাদের হাহাকার করতে দেখা যাচ্ছে। পানির চাহিদা পূরণে তাদের সামনে বিকল্প হচ্ছে সেচ; কিন্তু সেখানেও দেখা দিয়েছে সংকট। জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। সেচের জন্য কৃষকরা যে বিদ্যুতের ওপর ভরসা করবে তাতেও রয়েছে সমস্যা। নানান সমস্যায় কৃষকরা এমনিতেই জর্জরিত। তার ওপর তাদের চাষাবাদের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রায়ই ভোগান্তি পোহাতে হয়। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেও কৃষক তার সাধ্যমতো ফসল ফলানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রশ্ন হচ্ছে- সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিরা এ সময় কৃষকদের কতটুকু সহায়তা করছে।

এ সময় তো তাদের উৎসাহী হয়ে কৃষকদের চাহিদা অনুযায়ী সেচ বোরিং লাইসেন্স দেওয়া উচিত; কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে অসহযোগিতা করার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। কৃষকদের এ হয়রানির অবসান ঘটানো হোক। কৃষকদের প্রতি কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি হলে তার বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। এবং কৃষকের চাষাবাদের কাজে সব ধরনের বাধা দূর করা অত্যন্ত জরুরি। কৃষককে উৎসাহিত করতে প্রণোদনা ও সার্বিক সহায়তা বাড়াতে হবে।

উৎপাদন যেন ব্যাহত না হয় সেক্ষেত্রে আগে থেকেই নীতি গ্রহণ করা জরুরি। আমাদের ধান উৎপাদন অনেক বেড়েছে। গত বছরও খুব ভালো ফলন হয়েছে। এটা ধরে রাখতে হবে।’ কৃষকদের বাঁচাতে সরকারকে অবশ্যই আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
চৌধুরী মিডিয়া গ্রুপ এর একটি প্রকাশনা© All rights reserved 
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It